০২:৫৪ পূর্বাহ্ন, শনিবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৫, ৫ বৈশাখ ১৪৩২ বঙ্গাব্দ

চাটখিলে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা।

  • নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৯:৩৬:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ মার্চ ২০২২
  • ৩০৫

চাটখিল প্রতিনিধিঃ

 

নোয়াখালী চাটখিল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একটিভ ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

চাটখিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ. এস. এম. মোসার সভাপতিত্বে উপজেলা মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী মুন্নার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও একটিভ গ্রুপের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর কবির।

 

চাটখিল উপজেলার ৪৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০০০ প্রতিযোগীদের অংশগ্রহণে সকাল ১০ ঘটিকায় সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা ও ১০.৪০ ঘটিকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষনের লিখিত প্রতিযোগীতার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।প্রতিযোগীতা শেষে ২৬ জন বিজয়ীকে একটিভ ফাউন্ডেশনের সৌজন্যে অতিথিগন পুরস্কার বিতরন করেন।

 

প্রধান অতিথির তার বক্তব্যে বলেন,বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ।বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর লক্ষ্যেই আজকের এই অনুষ্ঠান।ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে তিনি আরো বলেন তোমরাই আগামীর বাংলাদেশ।মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতা বঙ্গবন্ধু কন্যার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সারাবিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিনত হয়েছে। এধারা বজায় রাখতেই তোমরা তোমাদের মেধাকে কাজে লাগাবে।

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চাটখিল পৌর মেয়র ভিপি নিজাম উদ্দিন,উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন জাহাঙ্গীর, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এইচ এম আলী তাহের ইভু,উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোজি শাহীন,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবর,মহিলা আওয়ামীলীগ সভাপতি শামীমা আক্তার মেরী,উপজেলা প্রেসক্লাব সাধারন সম্পাদক কামরুল কানন।

 

বিশেষ অতিথিগন তাদের বক্তব্যে বলেন,১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ১৮ মিনিটের ঐতিহাসিক সেই ভাষনের কারনেই বাংলার আপামর জনতা স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছিলো।তার ফলস্বরূপ আমরা পেয়েছি আমাদের নিজস্ব ভূখণ্ড প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। শিক্ষার্থীরা যেনো সেই একই চেতনায় নিজেদের মধ্যে লালন করে পড়ালেখা শেষে দেশ গঠনের কাজে আত্মনিয়োগ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখার আহবান জানানো হয়।

চাটখিলে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা।

আপডেট: ০৯:৩৬:২৩ পূর্বাহ্ন, রবিবার, ৬ মার্চ ২০২২

চাটখিল প্রতিনিধিঃ

 

নোয়াখালী চাটখিল উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে একটিভ ফাউন্ডেশনের অর্থায়নে ঐতিহাসিক ৭ই মার্চ উপলক্ষে সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগীতা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

 

চাটখিল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা এ. এস. এম. মোসার সভাপতিত্বে উপজেলা মাধ্যমিক সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ আলী মুন্নার সঞ্চালনায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা পরিষদ চেয়ারম্যান ও একটিভ গ্রুপের চেয়ারম্যান আলহাজ্ব জাহাঙ্গীর কবির।

 

চাটখিল উপজেলার ৪৭ টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের ১০০০ প্রতিযোগীদের অংশগ্রহণে সকাল ১০ ঘটিকায় সাধারণ জ্ঞান প্রতিযোগিতা ও ১০.৪০ ঘটিকায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ৭ই মার্চের ভাষনের লিখিত প্রতিযোগীতার মাধ্যমে অনুষ্ঠান শুরু হয়।প্রতিযোগীতা শেষে ২৬ জন বিজয়ীকে একটিভ ফাউন্ডেশনের সৌজন্যে অতিথিগন পুরস্কার বিতরন করেন।

 

প্রধান অতিথির তার বক্তব্যে বলেন,বঙ্গবন্ধু মানেই বাংলাদেশ।বঙ্গবন্ধু এবং মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস জানানোর লক্ষ্যেই আজকের এই অনুষ্ঠান।ছাত্রছাত্রীদের উদ্দেশ্যে তিনি আরো বলেন তোমরাই আগামীর বাংলাদেশ।মহান মুক্তিযুদ্ধের মাধ্যমে অর্জিত স্বাধীনতা বঙ্গবন্ধু কন্যার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সারাবিশ্বে বাংলাদেশ আজ উন্নয়নের রোল মডেলে পরিনত হয়েছে। এধারা বজায় রাখতেই তোমরা তোমাদের মেধাকে কাজে লাগাবে।

 

বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন, চাটখিল পৌর মেয়র ভিপি নিজাম উদ্দিন,উপজেলা আওয়ামীলীগ সাধারণ সম্পাদক জাকির হোসেন জাহাঙ্গীর, উপজেলা ভাইস চেয়ারম্যান এইচ এম আলী তাহের ইভু,উপজেলা মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান রোজি শাহীন,উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মিজানুর রহমান, উপজেলা আওয়ামীলীগ সাংগঠনিক সম্পাদক মিজানুর রহমান বাবর,মহিলা আওয়ামীলীগ সভাপতি শামীমা আক্তার মেরী,উপজেলা প্রেসক্লাব সাধারন সম্পাদক কামরুল কানন।

 

বিশেষ অতিথিগন তাদের বক্তব্যে বলেন,১৯৭১ সালে বঙ্গবন্ধুর ৭ই মার্চের ১৮ মিনিটের ঐতিহাসিক সেই ভাষনের কারনেই বাংলার আপামর জনতা স্বাধীনতার চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছিলো।তার ফলস্বরূপ আমরা পেয়েছি আমাদের নিজস্ব ভূখণ্ড প্রিয় মাতৃভূমি বাংলাদেশ। শিক্ষার্থীরা যেনো সেই একই চেতনায় নিজেদের মধ্যে লালন করে পড়ালেখা শেষে দেশ গঠনের কাজে আত্মনিয়োগ করে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ে তুলতে ভূমিকা রাখার আহবান জানানো হয়।