০৭:০৬ অপরাহ্ন, শনিবার, ১২ এপ্রিল ২০২৫, ২৯ চৈত্র ১৪৩১ বঙ্গাব্দ

নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার তরুণী: থানায় মামলা।

  • নিউজ ডেস্ক
  • আপডেট: ০৮:৩৫:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ মে ২০২২
  • ১৯৭৭

নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার তরুণী: থানায় মামলা

 

নোয়াখালী প্রতিনিধি-

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় বাড়িতে কাজ করতে আসা নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক তরুণী (১৮)।

 

অভিযুক্ত নির্মাণ শ্রমিকের নাম মো. সোহেল (১৮)। সে উপজেলার ৪নং চর ওয়াপদা ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব চরজব্বার গ্রামের এছাক মোল্লা বাড়ির মো.হানিফ মিয়ার ছেলে।

 

গতকাল মঙ্গলবার ২৪ মে রাতে এ ঘটনায় সোহেলসহ পাঁচজনকে আসামি করে তরুণীর বাবা বাদী হয়ে চরজব্বার থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

 

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, কয়েক মাস আগে ভিকটিমের নানার বসতঘর নির্মাণের কাজ করতে যায় নির্মাণ শ্রমিক সোহেল। একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে সম্পর্ক হয়। এরপর বিয়ের প্রলোভর দেখিয়ে একাধিকবার তাকে ধর্ষণ করে সে। সর্বশেষ গত ১৬ মে রাত ১০টার দিকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একটি পরিত্যক্ত বাড়ির বাগানে ডেকে নিয়ে পুনরায় তাকে ধর্ষণ করে সোহেল। ঘটনাটি জানাজানি হলে পরের দিন আদালতের মাধ্যমে বিয়ে করার কথা বলে সোহেল পালিয়ে যায়।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২২ মে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত সোহেলদের বাড়িতে যান নির্যাতিত তরুণীর পিতা। তখন সোহেলের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের হুমকি-ধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন।

 

মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক। তিনি আরো বলেন,ভিকটিমকে ডাক্তারিক পরীক্ষার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিকে গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।

নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার তরুণী: থানায় মামলা।

আপডেট: ০৮:৩৫:১৮ পূর্বাহ্ন, বুধবার, ২৫ মে ২০২২

নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার তরুণী: থানায় মামলা

 

নোয়াখালী প্রতিনিধি-

নোয়াখালীর সুবর্ণচর উপজেলায় বাড়িতে কাজ করতে আসা নির্মাণ শ্রমিকের ধর্ষণের শিকার হয়েছেন এক তরুণী (১৮)।

 

অভিযুক্ত নির্মাণ শ্রমিকের নাম মো. সোহেল (১৮)। সে উপজেলার ৪নং চর ওয়াপদা ইউনিয়নের ২নম্বর ওয়ার্ডের পূর্ব চরজব্বার গ্রামের এছাক মোল্লা বাড়ির মো.হানিফ মিয়ার ছেলে।

 

গতকাল মঙ্গলবার ২৪ মে রাতে এ ঘটনায় সোহেলসহ পাঁচজনকে আসামি করে তরুণীর বাবা বাদী হয়ে চরজব্বার থানায় নারীও শিশু নির্যাতন দমন আইনে মামলা দায়ের করেন।

 

মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, কয়েক মাস আগে ভিকটিমের নানার বসতঘর নির্মাণের কাজ করতে যায় নির্মাণ শ্রমিক সোহেল। একপর্যায়ে দুজনের মধ্যে সম্পর্ক হয়। এরপর বিয়ের প্রলোভর দেখিয়ে একাধিকবার তাকে ধর্ষণ করে সে। সর্বশেষ গত ১৬ মে রাত ১০টার দিকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে একটি পরিত্যক্ত বাড়ির বাগানে ডেকে নিয়ে পুনরায় তাকে ধর্ষণ করে সোহেল। ঘটনাটি জানাজানি হলে পরের দিন আদালতের মাধ্যমে বিয়ে করার কথা বলে সোহেল পালিয়ে যায়।

 

স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত ২২ মে গণ্যমান্য ব্যক্তিদের নিয়ে অভিযুক্ত সোহেলদের বাড়িতে যান নির্যাতিত তরুণীর পিতা। তখন সোহেলের পরিবারের সদস্যরা তাঁদের হুমকি-ধমকি দিয়ে তাড়িয়ে দেন।

 

মামলা হওয়ার বিষয়টি নিশ্চিত করেন চরজব্বর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) জিয়াউল হক। তিনি আরো বলেন,ভিকটিমকে ডাক্তারিক পরীক্ষার জন্য ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। আসামিকে গ্রেফতারে চেষ্টা চালাচ্ছে পুলিশ।